কদিন ধরে আমার বেশ কজন চেনাশোনা বন্ধুরা বাংলায় ব্লগাব্লগি করছে। অভিষেক দা তো বরাবরই দারুণ সুন্দর করে বাংলায় গল্প বলে, সেদিন দেখি কৌশিক দাও ইংরিজি বিশ্ব জয় করে বাংলায় কীবোর্ড চালু করেছে। কুন্তু দি ও অসাধারণ লেখে। একটা ব্লগ খুলেছে, কিন্তু সেটাতে আমারই মত বেশ ল্যাদ খায়। গত কাল দেখলাম সীমন্তিনী ও কিছু কম যায় না! কি ভালো লিখল!
যদিও আমার বাংলা লেখা নিঃসন্দেহে গোল্লায় গেছে আমিও উৎসাহিত হয়ে পড়লাম। কালকে আমার ইকোনমিক্স ক্লাস এ বসে, খসখস করে বেশ কয়েক পাতা জুড়ে আমার ছোটবেলার একটা মজার স্মৃতি লিখে ফেললাম। আসলে, আমার আর এক দল বন্ধুদের সঙ্গে ছোটবেলার গল্প বলতে বলতে মাথায় এই বুদ্ধি (দুর্বুদ্ধি) টা প্রবেশ করলো। দেখা যাক কি হয়!
আমার ভাই (রণ) আর আমি বয়সে বেশ কাছাকাছি: আমার যখন ৩ বছর ৯ মাস বয়স, রণ মায়ের কোল আলো করে দেখা দিল। যদিও প্রথমপ্রথম "ওকে বাজারে ফেরৎ দিয়ে এসো, আমার sister চাইইই" বলে বায়না ধরতাম, বছর কয়েক সময় নিয়ে ভাবটা বেশ ভালই জমে উঠেছিলো।
আমার যখন ৬ আর ভাইএর ২।৫ তখন আমরা টরন্টো থেকে কলকাতা ফিরে যাই। "ফিরে যাই" এর থেকে বোধ হয় "চলে যাই" টাই বেশি প্রযোজ্য। যাই হোক, আমরা কলকাতা চলে যাই। চলে যাবার পর ছোট ছোট বহু বেশ মজার ঘটনা ঘটে, যে গুলো নিয়ে আমার বিয়ের সময়ও অনেক চর্চা হয়েছে। দেয়ালে টিকটিকি দেখে আমার চিৎকার, "Alligator coming to eat meeeeee!" মামারবাড়ীত়ে পুরনো বাথরুম এর দরজার ফাঁক দিয়ে আরশোলা দেখে "bug bug!" বলে যেই কেঁদে উঠেছি, দিদা কোমরে হাত দিয়ে বকে দিয়েছেন, "উফফ !! মাকে একটু শান্তিতে বসতে দেবে না! ইয়ার্কি পেয়েছ? শহরের মধ্যে বাঘ দেখছ? বাঘ?!" তারপর, বড়মামির সঙ্গে আলাপ হবার পর মায়ের গলা জড়িয়ে রণ র চিল চিৎকার, "না !!!! আমার একটাই Mummy !!!!!"
এইরকম বহু traumatising experience একলাইন দুলাইন করে বলা যায়। কিন্তু একটা ঘটনা এইরকম করে বললে ঠিক বলা হবে না তাই এই গল্প।
আমার বাবার ছোটকাকা হলেন আমাদের কাকাদাদু। বিয়ে থা করেননি। আমরা দেশে চলে যাবার পর কাকাদাদু আমাদের সঙ্গেই থাকতেন। লুঙ্গি পরতেন - আর এইটা নিয়ে মায়ের বেশ ঘোরতর আপত্তি ছিল। সেই কারণেই রণ আজকাল মতিভ্রম হলেই বাড়িতে লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়ায়। মাকে একটু জ্বালিয়ে কি শান্তি পায় কে জানে। যাই হোক, কাকাদাদু নস্যি নিতেন। মনে হয় ওই habit টাকে "নস্যি নেওয়া" ই বলে। ওই যে দু আঙ্গুলে চিমটি করে নস্যিটা নিয়ে, একদিকের নাক আঙ্গুল দিয়ে চেপে, অন্য দিকের নাক দিয়ে টেনে নেয়? এই নস্যি র কারণে কাকাদাদুর কাছে ছোট ছোট রূপোর নস্যির কৌটো থাকত। জানিনা কি করে আমাদের বাচ্চাবেলার বুদ্ধিতে আমরা ঠিক বুঝে নিয়েছিলাম, যে ওই কৌটো গুলো কাকাদাদুর কাছে খুব important। আমরা সুযোগ পেলেই ওগুলোকে "vanish " করে দিতাম। কাকাদাদু ঘুমনোর সময় লুঙ্গির কোঁচা থেকে নস্যির কৌটোতা যেই বার করে জানলার সিলে রাখতেন আমরা তক্কেতক্কে থাকতাম। চোখ বুঝলেই, শকুনের মতন ঐটাকে ছো (জানি চন্দ্রবিন্দু হবে কিন্তু কিছুতেই বসাতে পারছি না) মেরে হাপিস করে দিতাম।
এই কাকাদাদু হঠাৎ কোথায় জানি উধাও হয়ে যান। বহু বছর পর আমরা খবর পাই যে উনি মারা গেছেন। কি ভাবে জানা যায়, কে খবর দিয়েছিল, কী ঘটনা সেরকম কিছুই আমরা জানিনা। ছোট ছিলাম বলে হয়ত আমাদের কিছু বলা হয়নি।
এরপর বহু বছর পর বর্ষাকাল। কলকাতায় প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টি। হঠাৎ হলো কি .....দাঁড়াও। আমাকে আগে অন্য কথা বলতে হবে।
আমাদের যাদবপুরের ছোট বাড়ীতে একটা ছাদ ছিল। সেই ছাদে ছিল আমাদের যত্ত দৌরাত্তিপনা। ছাদের সাথে লাগোয়া একটা চিলেকোঠা, আর চিলেকোঠার মাথায় ন্যাঁড়া ছাদ। ন্যাঁড়া ছাদে ওঠা বারণ ছিল, কিন্তু সেই বারণ আমরা শুনব কেন? টরন্টো থেকে ফেরার সময় বাবামা বেশ শখ করে একটা বড় bathtub নিয়ে যায় । কিন্তু সেটা বসানোর মতন জায়গা বা প্রয়োজন হয়নি হয়ত, তাই ঐটা ছাদেই পড়ে থাকত। পরে সেটা জবা গাছের টবে পরিণত হয়। কিন্তু তার আগে, সেই bathtub ছাদে, চিলেকোঠার গায়ে, উল্টো করে হেলান দেওয়া থাকত। রণ ঠিক ছাদের পাঁচিলে উঠে, bathtub এর মাথায় চড়ে চিলেকোঠার ন্যাঁড়া ছাদে উঠে যেত।
বহু বছর পর বর্ষাকাল। প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে। বাবা খেয়াল করলো যে চিলেকোঠার ভেতরে দেয়াল গড়িয়ে বেশ জল পড়ছে, চুয়ে চুয়ে। বোঝা গেল যে এর মানে হলো চিলেকোঠার ছাদে জল জমছে। বেশ চিন্তার ব্যাপার। জল তো জমার কথা নয়, কারণ, চিলেকোঠার ছাদে তো পাইপ দিয়ে একটা নল করা আছে। কিন্তু বাবা দেখল যে সেই নল দিয়ে জল তো পড়ছে না! তার মানে নিশ্চই ওই নলে কিছু আটকে আছে।
বাবা অনেক কষ্ট করে, কোনো রকমে, বৃষ্টির মধ্যে, চিলেকোঠার ছাদে উঠলো। বেশ খানিকক্ষণ পর, চুপচুপে ভিজে ভেতরে ফিরল।প্রচন্ড রাগে মূখটা থমথমে, কিন্তু আবার বেশ confused । কী হলো? বাবা কিছু না বলে, হাতের মুঠোটা খুললো - দেখা গেল সারি দিয়ে ৫টা রূপোর নস্যির কৌটো।
যদিও আমার বাংলা লেখা নিঃসন্দেহে গোল্লায় গেছে আমিও উৎসাহিত হয়ে পড়লাম। কালকে আমার ইকোনমিক্স ক্লাস এ বসে, খসখস করে বেশ কয়েক পাতা জুড়ে আমার ছোটবেলার একটা মজার স্মৃতি লিখে ফেললাম। আসলে, আমার আর এক দল বন্ধুদের সঙ্গে ছোটবেলার গল্প বলতে বলতে মাথায় এই বুদ্ধি (দুর্বুদ্ধি) টা প্রবেশ করলো। দেখা যাক কি হয়!
আমার ভাই (রণ) আর আমি বয়সে বেশ কাছাকাছি: আমার যখন ৩ বছর ৯ মাস বয়স, রণ মায়ের কোল আলো করে দেখা দিল। যদিও প্রথমপ্রথম "ওকে বাজারে ফেরৎ দিয়ে এসো, আমার sister চাইইই" বলে বায়না ধরতাম, বছর কয়েক সময় নিয়ে ভাবটা বেশ ভালই জমে উঠেছিলো।
আমার যখন ৬ আর ভাইএর ২।৫ তখন আমরা টরন্টো থেকে কলকাতা ফিরে যাই। "ফিরে যাই" এর থেকে বোধ হয় "চলে যাই" টাই বেশি প্রযোজ্য। যাই হোক, আমরা কলকাতা চলে যাই। চলে যাবার পর ছোট ছোট বহু বেশ মজার ঘটনা ঘটে, যে গুলো নিয়ে আমার বিয়ের সময়ও অনেক চর্চা হয়েছে। দেয়ালে টিকটিকি দেখে আমার চিৎকার, "Alligator coming to eat meeeeee!" মামারবাড়ীত়ে পুরনো বাথরুম এর দরজার ফাঁক দিয়ে আরশোলা দেখে "bug bug!" বলে যেই কেঁদে উঠেছি, দিদা কোমরে হাত দিয়ে বকে দিয়েছেন, "উফফ !! মাকে একটু শান্তিতে বসতে দেবে না! ইয়ার্কি পেয়েছ? শহরের মধ্যে বাঘ দেখছ? বাঘ?!" তারপর, বড়মামির সঙ্গে আলাপ হবার পর মায়ের গলা জড়িয়ে রণ র চিল চিৎকার, "না !!!! আমার একটাই Mummy !!!!!"
এইরকম বহু traumatising experience একলাইন দুলাইন করে বলা যায়। কিন্তু একটা ঘটনা এইরকম করে বললে ঠিক বলা হবে না তাই এই গল্প।
আমার বাবার ছোটকাকা হলেন আমাদের কাকাদাদু। বিয়ে থা করেননি। আমরা দেশে চলে যাবার পর কাকাদাদু আমাদের সঙ্গেই থাকতেন। লুঙ্গি পরতেন - আর এইটা নিয়ে মায়ের বেশ ঘোরতর আপত্তি ছিল। সেই কারণেই রণ আজকাল মতিভ্রম হলেই বাড়িতে লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়ায়। মাকে একটু জ্বালিয়ে কি শান্তি পায় কে জানে। যাই হোক, কাকাদাদু নস্যি নিতেন। মনে হয় ওই habit টাকে "নস্যি নেওয়া" ই বলে। ওই যে দু আঙ্গুলে চিমটি করে নস্যিটা নিয়ে, একদিকের নাক আঙ্গুল দিয়ে চেপে, অন্য দিকের নাক দিয়ে টেনে নেয়? এই নস্যি র কারণে কাকাদাদুর কাছে ছোট ছোট রূপোর নস্যির কৌটো থাকত। জানিনা কি করে আমাদের বাচ্চাবেলার বুদ্ধিতে আমরা ঠিক বুঝে নিয়েছিলাম, যে ওই কৌটো গুলো কাকাদাদুর কাছে খুব important। আমরা সুযোগ পেলেই ওগুলোকে "vanish " করে দিতাম। কাকাদাদু ঘুমনোর সময় লুঙ্গির কোঁচা থেকে নস্যির কৌটোতা যেই বার করে জানলার সিলে রাখতেন আমরা তক্কেতক্কে থাকতাম। চোখ বুঝলেই, শকুনের মতন ঐটাকে ছো (জানি চন্দ্রবিন্দু হবে কিন্তু কিছুতেই বসাতে পারছি না) মেরে হাপিস করে দিতাম।
এই কাকাদাদু হঠাৎ কোথায় জানি উধাও হয়ে যান। বহু বছর পর আমরা খবর পাই যে উনি মারা গেছেন। কি ভাবে জানা যায়, কে খবর দিয়েছিল, কী ঘটনা সেরকম কিছুই আমরা জানিনা। ছোট ছিলাম বলে হয়ত আমাদের কিছু বলা হয়নি।
এরপর বহু বছর পর বর্ষাকাল। কলকাতায় প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টি। হঠাৎ হলো কি .....দাঁড়াও। আমাকে আগে অন্য কথা বলতে হবে।
আমাদের যাদবপুরের ছোট বাড়ীতে একটা ছাদ ছিল। সেই ছাদে ছিল আমাদের যত্ত দৌরাত্তিপনা। ছাদের সাথে লাগোয়া একটা চিলেকোঠা, আর চিলেকোঠার মাথায় ন্যাঁড়া ছাদ। ন্যাঁড়া ছাদে ওঠা বারণ ছিল, কিন্তু সেই বারণ আমরা শুনব কেন? টরন্টো থেকে ফেরার সময় বাবামা বেশ শখ করে একটা বড় bathtub নিয়ে যায় । কিন্তু সেটা বসানোর মতন জায়গা বা প্রয়োজন হয়নি হয়ত, তাই ঐটা ছাদেই পড়ে থাকত। পরে সেটা জবা গাছের টবে পরিণত হয়। কিন্তু তার আগে, সেই bathtub ছাদে, চিলেকোঠার গায়ে, উল্টো করে হেলান দেওয়া থাকত। রণ ঠিক ছাদের পাঁচিলে উঠে, bathtub এর মাথায় চড়ে চিলেকোঠার ন্যাঁড়া ছাদে উঠে যেত।
বহু বছর পর বর্ষাকাল। প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে। বাবা খেয়াল করলো যে চিলেকোঠার ভেতরে দেয়াল গড়িয়ে বেশ জল পড়ছে, চুয়ে চুয়ে। বোঝা গেল যে এর মানে হলো চিলেকোঠার ছাদে জল জমছে। বেশ চিন্তার ব্যাপার। জল তো জমার কথা নয়, কারণ, চিলেকোঠার ছাদে তো পাইপ দিয়ে একটা নল করা আছে। কিন্তু বাবা দেখল যে সেই নল দিয়ে জল তো পড়ছে না! তার মানে নিশ্চই ওই নলে কিছু আটকে আছে।
বাবা অনেক কষ্ট করে, কোনো রকমে, বৃষ্টির মধ্যে, চিলেকোঠার ছাদে উঠলো। বেশ খানিকক্ষণ পর, চুপচুপে ভিজে ভেতরে ফিরল।প্রচন্ড রাগে মূখটা থমথমে, কিন্তু আবার বেশ confused । কী হলো? বাবা কিছু না বলে, হাতের মুঠোটা খুললো - দেখা গেল সারি দিয়ে ৫টা রূপোর নস্যির কৌটো।
Golpo ta bhishon bhalo hoyeche. ei shob ghotona ekhonkar bachhader rupkothar moto laagbe. Dont ever stop writing.ওকে বাজারে ফেরৎ দিয়ে এসো, আমার sister চাইইই --- :D :D :D amio bolechilam amar bhai chai na bon chai, karon bhai ra pitti dey. Chaliye ja Rini. Toke ami udbhudhho korbo, tui amake :)
ReplyDeletehaaan... eakdom!!! tumi o lekho! ami o cheshta korchhi! :D ranor shothe kotha bolte bolte onek erokom golpo beriye ashbe. :D
Delete"সেই কারণেই রণ আজকাল মতিভ্রম হলেই বাড়িতে লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়ায়"
ReplyDeletetoo good.. likhe ja.. besh moja pelam pore :)
thank you thank you!!! :D amar bhai ta besh mojar! :P
Deleteরিঙই তোর লেখার ধরণ আর বিস্তারিত বর্ণনা পড়ে খুব মজা লাগলো। তুই চাইলেই একজন ভালো গল লেখক হতে পারিস। এবার বাংলাদেশ থেকে আমার একটা গল্পের বই বেরুচ্ছে । তুই কোন প্রোগ্রাম দিতে বাংলা লিখেছিস জানাস তো। আর লেখা পড়তে চাই । শুভেচ্ছা । মাসী মৌ
ReplyDeleteThank you Mou Mashi!!! Tomar support pelam bole khub bhalo laglo. Ami kono program use korini, ei blog spotei banglay type korechhi. Onek onek obhinondon tomar boi er jonnyo. Dekhi aro likhbo chhotobelar golpo. :)
Deleteচমৎকার হয়েছে রিনি! তুইও দলে ভিড়ে পড়েছিস দেখে বেজায় খুশী হলাম। তোর বাংলা লেখার সফটওয়্যার টা কি? যদি অভ্র হয়, তাহলে shift+6 অর্থাৎ ^ দিলে চন্দ্রবিন্দু হবে। লুঙ্গি জিনিসটা আমারও বরাবর একটু অস্বস্তিকর লাগে। এই ব্যাপারে আমি তোর মা-র সাথে এক্কেবারে একমত। তোদের যাদবপুরে কোথায় বাড়ি? আমার শ্বশুরবাড়িও যাদবপুরে।
ReplyDeleteলেখা বন্ধ করিস না। রেগুলার লিখলে ফ্লো-টা ভাল থাকে।
Thank you Thank you! onek chintay chhilam! ami to ei blogspot ei shojashuji likhlam. kono software use korini.
ReplyDeleteAmader central road e bari, telephone exchange er age. heheh Lungi ta ranor thik pochhondo noy, oi ektu mayer pechhone lage. :D
আমার শ্বশুরবাড়ি টেলিফোন এক্সচেঞ্জ থেকে একটু এগিয়ে গেলে। ওই একটা রিক্সাস্ট্যান্ড আছে, তার পাশেই।
Deletearibbas!!! oita to eakdom amader gowala r pashe. Amra roj oikhan theke dudh niye ashtam. :D ami ar ranoi jetam koto din tukush tukush kore. :D
DeleteBaba Parina! Shei je chotobelakar rejection aar pore teenage abandonment, aaj porjonto bhulie uthte parini! Ki aar bolbo Dukher kahini. But yeah, good memories. Overall we did have a good childhood. At home and in school. It was fun, still is.....somewhat.
ReplyDeleteteenage abandonment?! chhotobelar rejection?! boddo baje kotha bolish tui. er pore kon golpo ta bola jay ektu bhab to.... onek chhoto chhoto ghotona achhe, but shei gulo erokom golpo hoe darabe na.
DeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeletebah dibyi goppo...
ReplyDeleteKhub bhalo laaglo re!! Likechhis darun mojar bhashay. Chhotobelar shob smriti gulo eibhabe likhte thak.
ReplyDeleteএই তো, দলে চলে এসেছিস্! এবার গুছিয়ে লেখা শুরু কর্। কৌশিকদা যা বলেছে, সেটা একদম খাঁটি কথা - অভ্যেস বজায় রাখাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। চালিয়ে যা।
ReplyDeleteআর হ্যাঁ, ১৩-১৪ বছর পর লিখলেও তোর লেখা এখনও বেশ সাবলীল। শুধু একটাই কথা, লেখা থামাস্না।
shei chhotto belar kotha mone koriye dili. ami aar amar mamato bon dadur noshyi-r kouto theke lukiye lukiye ek tip korey nitam, aar dedaar hnaachtaam :)
ReplyDeleteKhub moja pelam pore. Avro tey Shift+6 dile chandrabindoo peye jabey, tobe aa-kaar o-kaar agey boshiye niyo.
ReplyDeleteKhupi bhalo hoyeche lekha :).. ajke somoy kore porlaam.
রিনি, এক নবাগতের অভিনন্দন নাও। এটা তোমার পুরাণো লেখা, কিন্তু এটাই তো শেষ বাংলা লেখা তোমার। তাই কতবার যে পড়লাম। মজা আর শেষ হয় না সত্যজিৎ রায়কে তো জানোই। তাঁর এক পিসির নাম পুণ্যলতা চক্রবর্তী। তাঁর ছোটোবেলার গল্পটা হুবহু এই রকম। শিলং থেকে কলকাতায় এসে বাথরুমে টিক্টিকি দেখে ছোটো ভাই-বোন চেঁচিয়ে উঠেছিল, আলিগেটর, আলিগেটর। তখন ছোটো ছিলাম; যা আনন্দ সেদিন পেয়েছিলাম, আজ সেটাই ফিরে পেলাম এতদিনপর। আরো লেখো। বাংলায় লেখো। আমাদের ভরিয়ে দাও। ভালো থাকো, আমাদের ভালো রেখো।
ReplyDeleteই
ই